নবজাগরণ অনলাইন প্রতিবেদন :
বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায় সেনাবাহিনীর অবস্থান সবসময়ই সংবিধান অনুযায়ী নিরপেক্ষ এবং প্রজাতন্ত্রের নির্দেশনার প্রতি অনুগত থাকার কথা। তবে সাম্প্রতিক এক বক্তব্যে সেনাপ্রধান করিডোর ইস্যুতে যা বলেছেন, সেটি কেবল একজন কর্মকর্তা হিসেবে দৃষ্টিকটুই নয়-এটি সুস্পষ্টভাবে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের আভাস দেয়, এবং সেটি একটি জনমুখী সরকারকে প্রকাশ্যে চ্যালেঞ্জ জানানোর মতোই পরিণত হয়েছে।
তিনি বলেন, “বন্দরের করিডোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নির্বাচিত সরকার নেবে।” প্রথম শ্রবণে এটি যৌক্তিক ও নিয়মমাফিক বক্তব্য বলে মনে হয়েছিল, কিন্তু এর অন্তর্নিহিত বার্তা ভিন্ন। বাস্তবতা হচ্ছে, রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও কূটনৈতিক বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলার অধিকার একজন সেনাপ্রধানের নেই,-এই দায়িত্ব রাজনৈতিক নেতৃত্বের, সংসদের এবং সরকারপ্রধানের। তার এমন মন্তব্যে সরকার শুধু বিব্রতই হয়নি, এতে করে দেশের শাসন কাঠামোর ভেতর থেকেই একধরনের ‘ছায়া নেতৃত্ব’ প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টার গন্ধ পাওয়া যায়।
সেনাবাহিনীর প্রধান যখন বলেন, “নির্বাচন কখন হবে, সেটা রাজনৈতিক দলসমূহ নির্ধারণ করবে,” তখন প্রশ্ন ওঠে-এ কথাটি বলার প্রয়োজনই বা কেন? এটি একটি ক্লাসিক রাজনৈতিক বিবৃতি। এই বক্তব্য সরাসরি নির্বাচন কমিশনের সাংবিধানিক দায়িত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করে এবং বর্তমান সরকারের অবস্থানকে দুর্বল করতে চায়।
একইসাথে আমরা লক্ষ্য করি, অতীতে আওয়ামী লীগ সরকার যখন ভারতের সাথে একের পর এক বিতর্কিত চুক্তি করেছে, যেগুলো বাংলাদেশের ভূখণ্ড, নিরাপত্তা ও স্বার্থকে দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে, তখন সেনাপ্রধানরা ছিলেন নির্বাক। সীমান্তে প্রতিনিয়ত বাংলাদেশিদের হত্যা করা হলেও তখন তাদের মুখে দেশপ্রেমের বুলি শোনা যায়নি। তখন কী তাদের নীরবতা ছিল রাষ্ট্রদায়িত্বের অংশ, না কি ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকাদের খুশি রাখার অভিপ্রায়?
সেনাপ্রধান যে ৬২৬ জনকে বিপ্লবের দিন আশ্রয় দেন, এবং পরে যারা দেশের মাটিতে আর ফিরে আসেননি, বরং গোপনে পলায়নে সহায়তা পেয়েছেন-এই তথ্য প্রমাণ করে দেয় যে তিনি নিজ দায়িত্বে থেকেও একপক্ষীয় ভূমিকা পালন করেছেন। তখন রাষ্ট্র ছিল অস্থিতিশীল, আর সেই সুযোগে প্রশাসনের শীর্ষ পর্যায় থেকে গোপন অপারেশন চালিয়ে কোনো গোষ্ঠীর এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা হয়েছিল। ইতিহাস এ সত্যের সাক্ষী।
এখন প্রশ্ন আসে-কেন তিনি এতটা সরব হয়েছেন যখন দেশের জনগণ, দেশের রাজনীতিক দলগুলো এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পর্যন্ত অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বকে মেনে নিয়েছে?
অধ্যাপক ড. ইউনূস বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ের গভীরে স্থান করে নিয়েছেন। তার প্রতি সাধারণ জনগণের শ্রদ্ধা কেবল তার নোবেল পুরস্কারের কারণে নয়, বরং তার স্বচ্ছতা, মানবিকতা এবং দেশপ্রেমে বিশ্বাসের কারণে। রাজনীতি যখন শূন্য নেতৃত্বে পরিণত হয়েছিল, তখন তিনিই আশার আলো হয়ে উঠেছেন। দেশের অন্তত ৯০ শতাংশ মানুষ আজ তাকে নেতৃত্বে দেখতে চায়-এই বাস্তবতা কারো অপছন্দ হলে তা গণতন্ত্র নয়, কর্তৃত্ববাদী মানসিকতারই প্রতিফলন।
সেনাপ্রধান যদি ভাবেন, এমন বক্তব্য দিয়ে তিনি রাষ্ট্রকে রক্ষা করছেন, তবে সেটি তার আত্মপ্রবঞ্চনার শামিল। বরং এ ধরণের উসকানিমূলক ভাষ্য দেশের স্থিতিশীলতা, আন্তর্জাতিক সুনাম এবং জনআস্থার উপর আঘাত হানে। এটি প্রত্যক্ষভাবে একটি গণতান্ত্রিক সরকারের বৈধতা প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা-যা চরম দায়িত্বজ্ঞানহীন ও সংবিধানবিরোধী।
আমরা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিতে চাই, অধ্যাপক ড. ইউনূসের নেতৃত্বে বাধা দিতে গিয়ে যদি কারো ‘ঘৃণ্য আস্ফালন’ আর ষড়যন্ত্র কার্যকর হয়, তবে এই দেশের কোটি কোটি মানুষ রাস্তায় দাঁড়িয়ে একদফা, এক দাবি ঘোষণা করবে-ড. ইউনূসকে নেতৃত্বে আনতেই হবে। এ আন্দোলন হবে আত্মমর্যাদার, গণতন্ত্রের, আর রাষ্ট্রীয় নিরপেক্ষতার পক্ষে। এই আন্দোলন সেনাবাহিনীকেও মনে করিয়ে দেবে-তাদের দায়িত্ব রাজনৈতিক নয়, প্রজাতন্ত্রের সেবায় নিয়োজিত থাকা।
সেনাবাহিনীর ঐতিহ্য, আত্মত্যাগ ও গৌরবকে আমরা শ্রদ্ধা করি। কিন্তু সেই গৌরব কোনো ব্যক্তি গোষ্ঠীর ক্ষমতালিপ্সার হাতিয়ার হতে পারে না।
ড. ইউনূস বাংলাদেশ সরকারের নেতৃত্ব নেবেন, তখন এটা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভারত কল্পনাও করেনি। সে সময় বাংলাদেশে ভারতের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে যারা সক্রিয় ছিলেন, তারাও ইউনূসের বিরোধিতা করে ব্যর্থ হন। আর তাই বাংলাদেশ দখল করতে ভারতের প্রতি হাসিনার আহ্বান সত্ত্বেও শুধু আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ইউনূসের প্রভাবের কারণে ভারত তা করার সাহস পায়নি।
ইউনূসের হাতে দেশের নেতৃত্ব যাওয়া ছিল ভারতের বর্তমান নেতৃত্বের জন্য এক বড় ধাক্কা, কারণ তারা ধরে নিয়েছিল, হাসিনার শাসনের অবসান হলেও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ন্ত্রণ তারা সহজেই ধরে রাখতে পারবে।
ভারতের এই কল্পনাকে ব্যর্থ করে দেয় ড. ইউনূসের আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতা ও মর্যাদা। তিনি শুধু একজন অর্থনীতিবিদ বা সমাজসেবক নন, বরং বিশ্বের চোখে একজন নৈতিক নেতৃত্বের প্রতীক। তার আহ্বানে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম, মানবাধিকার সংস্থা এবং পশ্চিমা শক্তিগুলো একসঙ্গে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও স্বকীয়তার পক্ষে সোচ্চার হয়।
রাষ্ট্রের প্রতিটি স্তরকে তার নির্ধারিত গণ্ডিতে থাকতে হবে-এই বার্তাই এখন জাতিকে জোর গলায় উচ্চারণ করতে হবে।
“সেনাপ্রধানের বক্তব্য: এক সাংবিধানিক সীমা লঙ্ঘনের দলিল”
“রাষ্ট্র বনাম এজেন্ডা: আমরা কার পক্ষে?”
“অধ্যাপক ইউনূসকে রুখে দিতে পারবে না কোনো চক্রান্ত”
হ্যাশট্যাগ প্রস্তাবনা (ফেসবুকের জন্য):
#ডমুহাম্মদইউনূস #জনগণেরনেতৃত্ব #সংবিধানেরপক্ষে #ষড়যন্ত্রপ্রতিরোধ #গণআন্দোলনসেনাপ্রধানের রাজনৈতিক ভাষ্য- রাষ্ট্রচিন্তার বিপরীতে এক দুরভিসন্ধির ইঙ্গিত
আবু তাহের পাটোয়ারী :
বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায় সেনাবাহিনীর অবস্থান সবসময়ই সংবিধান অনুযায়ী নিরপেক্ষ এবং প্রজাতন্ত্রের নির্দেশনার প্রতি অনুগত থাকার কথা। তবে সাম্প্রতিক এক বক্তব্যে সেনাপ্রধান করিডোর ইস্যুতে যা বলেছেন, সেটি কেবল একজন কর্মকর্তা হিসেবে দৃষ্টিকটুই নয়-এটি সুস্পষ্টভাবে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের আভাস দেয়, এবং সেটি একটি জনমুখী সরকারকে প্রকাশ্যে চ্যালেঞ্জ জানানোর মতোই পরিণত হয়েছে।
তিনি বলেন, “বন্দরের করিডোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নির্বাচিত সরকার নেবে।” প্রথম শ্রবণে এটি যৌক্তিক ও নিয়মমাফিক বক্তব্য বলে মনে হয়েছিল, কিন্তু এর অন্তর্নিহিত বার্তা ভিন্ন। বাস্তবতা হচ্ছে, রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও কূটনৈতিক বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলার অধিকার একজন সেনাপ্রধানের নেই,-এই দায়িত্ব রাজনৈতিক নেতৃত্বের, সংসদের এবং সরকারপ্রধানের। তার এমন মন্তব্যে সরকার শুধু বিব্রতই হয়নি, এতে করে দেশের শাসন কাঠামোর ভেতর থেকেই একধরনের ‘ছায়া নেতৃত্ব’ প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টার গন্ধ পাওয়া যায়।
সেনাবাহিনীর প্রধান যখন বলেন, “নির্বাচন কখন হবে, সেটা রাজনৈতিক দলসমূহ নির্ধারণ করবে,” তখন প্রশ্ন ওঠে-এ কথাটি বলার প্রয়োজনই বা কেন? এটি একটি ক্লাসিক রাজনৈতিক বিবৃতি। এই বক্তব্য সরাসরি নির্বাচন কমিশনের সাংবিধানিক দায়িত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করে এবং বর্তমান সরকারের অবস্থানকে দুর্বল করতে চায়।
একইসাথে আমরা লক্ষ্য করি, অতীতে আওয়ামী লীগ সরকার যখন ভারতের সাথে একের পর এক বিতর্কিত চুক্তি করেছে, যেগুলো বাংলাদেশের ভূখণ্ড, নিরাপত্তা ও স্বার্থকে দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে, তখন সেনাপ্রধানরা ছিলেন নির্বাক। সীমান্তে প্রতিনিয়ত বাংলাদেশিদের হত্যা করা হলেও তখন তাদের মুখে দেশপ্রেমের বুলি শোনা যায়নি। তখন কী তাদের নীরবতা ছিল রাষ্ট্রদায়িত্বের অংশ, না কি ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকাদের খুশি রাখার অভিপ্রায়?
সেনাপ্রধান যে ৬২৬ জনকে বিপ্লবের দিন আশ্রয় দেন, এবং পরে যারা দেশের মাটিতে আর ফিরে আসেননি, বরং গোপনে পলায়নে সহায়তা পেয়েছেন-এই তথ্য প্রমাণ করে দেয় যে তিনি নিজ দায়িত্বে থেকেও একপক্ষীয় ভূমিকা পালন করেছেন। তখন রাষ্ট্র ছিল অস্থিতিশীল, আর সেই সুযোগে প্রশাসনের শীর্ষ পর্যায় থেকে গোপন অপারেশন চালিয়ে কোনো গোষ্ঠীর এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা হয়েছিল। ইতিহাস এ সত্যের সাক্ষী।
এখন প্রশ্ন আসে-কেন তিনি এতটা সরব হয়েছেন যখন দেশের জনগণ, দেশের রাজনীতিক দলগুলো এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পর্যন্ত অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বকে মেনে নিয়েছে?
অধ্যাপক ড. ইউনূস বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ের গভীরে স্থান করে নিয়েছেন। তার প্রতি সাধারণ জনগণের শ্রদ্ধা কেবল তার নোবেল পুরস্কারের কারণে নয়, বরং তার স্বচ্ছতা, মানবিকতা এবং দেশপ্রেমে বিশ্বাসের কারণে। রাজনীতি যখন শূন্য নেতৃত্বে পরিণত হয়েছিল, তখন তিনিই আশার আলো হয়ে উঠেছেন। দেশের অন্তত ৯০ শতাংশ মানুষ আজ তাকে নেতৃত্বে দেখতে চায়-এই বাস্তবতা কারো অপছন্দ হলে তা গণতন্ত্র নয়, কর্তৃত্ববাদী মানসিকতারই প্রতিফলন।
সেনাপ্রধান যদি ভাবেন, এমন বক্তব্য দিয়ে তিনি রাষ্ট্রকে রক্ষা করছেন, তবে সেটি তার আত্মপ্রবঞ্চনার শামিল। বরং এ ধরণের উসকানিমূলক ভাষ্য দেশের স্থিতিশীলতা, আন্তর্জাতিক সুনাম এবং জনআস্থার উপর আঘাত হানে। এটি প্রত্যক্ষভাবে একটি গণতান্ত্রিক সরকারের বৈধতা প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা-যা চরম দায়িত্বজ্ঞানহীন ও সংবিধানবিরোধী।
আমরা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিতে চাই, অধ্যাপক ড. ইউনূসের নেতৃত্বে বাধা দিতে গিয়ে যদি কারো ‘ঘৃণ্য আস্ফালন’ আর ষড়যন্ত্র কার্যকর হয়, তবে এই দেশের কোটি কোটি মানুষ রাস্তায় দাঁড়িয়ে একদফা, এক দাবি ঘোষণা করবে-ড. ইউনূসকে নেতৃত্বে আনতেই হবে। এ আন্দোলন হবে আত্মমর্যাদার, গণতন্ত্রের, আর রাষ্ট্রীয় নিরপেক্ষতার পক্ষে। এই আন্দোলন সেনাবাহিনীকেও মনে করিয়ে দেবে-তাদের দায়িত্ব রাজনৈতিক নয়, প্রজাতন্ত্রের সেবায় নিয়োজিত থাকা।
সেনাবাহিনীর ঐতিহ্য, আত্মত্যাগ ও গৌরবকে আমরা শ্রদ্ধা করি। কিন্তু সেই গৌরব কোনো ব্যক্তি গোষ্ঠীর ক্ষমতালিপ্সার হাতিয়ার হতে পারে না।
ড. ইউনূস বাংলাদেশ সরকারের নেতৃত্ব নেবেন, তখন এটা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভারত কল্পনাও করেনি। সে সময় বাংলাদেশে ভারতের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে যারা সক্রিয় ছিলেন, তারাও ইউনূসের বিরোধিতা করে ব্যর্থ হন। আর তাই বাংলাদেশ দখল করতে ভারতের প্রতি হাসিনার আহ্বান সত্ত্বেও শুধু আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ইউনূসের প্রভাবের কারণে ভারত তা করার সাহস পায়নি।
ইউনূসের হাতে দেশের নেতৃত্ব যাওয়া ছিল ভারতের বর্তমান নেতৃত্বের জন্য এক বড় ধাক্কা, কারণ তারা ধরে নিয়েছিল, হাসিনার শাসনের অবসান হলেও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ন্ত্রণ তারা সহজেই ধরে রাখতে পারবে।
ভারতের এই কল্পনাকে ব্যর্থ করে দেয় ড. ইউনূসের আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতা ও মর্যাদা। তিনি শুধু একজন অর্থনীতিবিদ বা সমাজসেবক নন, বরং বিশ্বের চোখে একজন নৈতিক নেতৃত্বের প্রতীক। তার আহ্বানে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম, মানবাধিকার সংস্থা এবং পশ্চিমা শক্তিগুলো একসঙ্গে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও স্বকীয়তার পক্ষে সোচ্চার হয়।
রাষ্ট্রের প্রতিটি স্তরকে তার নির্ধারিত গণ্ডিতে থাকতে হবে-এই বার্তাই এখন জাতিকে জোর গলায় উচ্চারণ করতে হবে।
“সেনাপ্রধানের বক্তব্য: এক সাংবিধানিক সীমা লঙ্ঘনের দলিল”
“রাষ্ট্র বনাম এজেন্ডা: আমরা কার পক্ষে?”
“অধ্যাপক ইউনূসকে রুখে দিতে পারবে না কোনো চক্রান্ত”,